Blog

নিচে ব্লগটি পড়ুন-

একটাসময় ছিলো যখন ল্যাপটপ বিলাসিতার পণ্য হিসেবে ব্যবহৃত হত। কিন্তু বর্তমানে ল্যাপটপ দৈন্দদিন ব্যবহারের পণ্যে পরিণত হয়েছে। বর্তমানে বাজারে বিভিন্ন মানের ও কনফিগারেশনের ল্যাপটপ রয়েছে। ল্যাপটপের মান ও কনফিগারেশনের উপর ভিত্তি করে এর মূল্যটাও বিভিন্ন। বহন করার সুবিধা, নানা ধরনের ফিচার, উন্নত প্রযুক্তি ইত্যাদি কারণে ল্যাপটপ এখন অনেকটাই জনপ্রিয় হয়েছে।

বর্তমানে অনেকেই ডেস্কটপ কম্পিউটারের চাইতে ল্যাপটপের দিকেই বেশি ঝুঁকছে। এর পিছনে বেশ কিছু কারণও রয়েছে। তবে ল্যাপটপ ক্রয় বা কিনতে গিয়ে বাজারে অনেকেই অনেক বিড়ম্বনায় সঠিক সিদ্ধান্ত নিতে ব্যর্থ হয়ে থাকে।

তাই আজকে ল্যাপটপ কেনার আগে যে বিষয়গুলো খেয়াল রাখতে হবে সে বিষয়ে কিছুটা হলেও ধারনা দেয়ার চেষ্টা করাবো। ল্যাপটপ কেনার আগে যে সমস্ত বিষয় আপনাকে মাথায় রাখতে হবে তা নিচে আলোচনা করা হলো।

লক্ষ করুন:

ল্যাপটপ কেনার আগে যা জানা আপনার খুবই জরুরি

ব্রান্ড

বর্তমানে বাজারে বিভিন্ন ব্রান্ডের ও দামের ল্যাপটপ রয়েছে। যেমন-ASUS, DELL, hp, Lenovo, acer, Apple ইত্যাদি। আপনি যদি ভালো ব্র্যান্ডের ল্যাপটপ কিনতে চান তাহলে বর্তমানে কিনতে পারেন ASUS, hp অথবা ডেল। ল্যাপটপ জগতে এই ব্র্যান্ড অত্যন্ত ভালো।

তাই বলে যে আপনি Apple এর ম্যাক নিবেন না তা নয় । কারণ ল্যাপটপ জগতে Apple এর সাথে তুলোনা হয় না।

আবার আপিনি চাইলে অন্য ব্রান্ড-এর ল্যাপটপও নিতে পারে তবে এই তিনটি ব্যান্ড-এর মতো ভালো পারফর্মেন্স খুব একটা ভালো হবে না, তবে নেওয়া যেতে পারে। এছাড়া মোটামোটি মানের ব্র্যান্ড-এর ল্যাপটপ নিতে চাইলে নিতে পারেন লেনেভো কিংবা এসার।

এই ল্যাপটপগুলোর মূল্য নির্ভর করবে আপনার কনফিগারেশনের উপর।

সাইজ

আপনি কি ধরনের ব্যবহারের জন্য ল্যাপটপটি কিনতে চাচ্ছেন তার উপর নির্ভর করে আপনাকে আপনার ল্যাপটপের সাইজ ঠিক করতে হবে। আপনি যদি বহন যোগ্য ল্যাপটপ কিনেতে চান তাহলে আপনার জন্য নোটবুক কেনাই হবে বুদ্ধিমানের কাজ।

নোটবুক কেনার সময় আপনাকে বেশ কিছু বিষয়ের উপর লক্ষ্য রাখতে হবে। নোটবুকটির ওজন, এটি কতটা হালকা বা সরু ইত্যাদি বিষয় মাথায় রাখা উচিৎ। আবার নোটবুকের মধ্যে অনেক নোটবুক রয়েছে যেগুলো সাধারণত আল্ট্রাবুক নামে পরিচিত। এগুলো বহন করার জন্য সর্বাপেক্ষা উত্তম।

সাধারণত ল্যাপটপের স্ক্রিনের সাইজের উপর ল্যাপটপটির ওজন নির্ভর করে থাকে। সাধারণত ১১ থেকে ১২ ইঞ্চি ল্যাপটপ হলো সবচেয়ে হালকা বা সরু হয়ে থাকে। এর ওজন ১.১-১.৫ কেজি। আবার ১৩ থেকে ১৪ ইঞ্চি সাইজের ল্যাপটপ বহনযোগ্যতা এবং ব্যবহারযোগ্যতার জন্য আদর্শ হতে পারে। এর ওজন ১.৮ কেজির নিচে হয়ে থাকে।

আপনি যদি ল্যাপটপ মূলত বাড়িতে ব্যবহার করতে চান বা মাঝে মাঝে বাইরে নিয়ে যাতে চান তাহলে আমি বলব আপনার জন্য ১৪.৬ বা ১৫ ইঞ্চি ডিসপ্লের ল্যাপটপ বেশ ভালো হবে।

এই ধরনের স্ক্রীন সাইজের ল্যাপটপগুলোর ওজন সাধারনত ২.৫ কেজি থেকে ৩ কেজি পর্যন্ত হয়ে থাকে। আপনি যদি আরও বড় ডিসপ্লে বিশিষ্ট ল্যাপটপ নিতে চান তাহলে ১৭ থেকে ১৮ ইঞ্চির ল্যাপটপ নিতে পারেন।

ডিসপ্লে কোয়ালিটি

ল্যাপটপ কেনার আগে আবশ্যই ডিসপ্লের কোয়ালিটির দিকে লক্ষ্য রাখতে হবে। কারণ, ল্যাপটপের ডিসপ্লের দিকে তাকিয়েই আপনাকে কাজ করতে হবে। ল্যাপটপ কেনার সময় ল্যাপটপের রেজুলেশন কত তা ভালো করে দেখে ল্যাপটপ ক্রয় করতে হবে।

আমি আপনাকে ১০৮০পি অর্থাৎ ফুল এইচডি ডিসপ্লে নিতে সুপারিশ করবো। এই রেজুলেশনের ডিসপ্লে সকল কাজের জন্যই আদর্শ হয়। আপনি যদি কোন কারণে ফুল এইচডি স্ক্রিন নিতে না পারেন, তাহলে অব্যশই অন্তত এইচডি অর্থাৎ ৭২০পি স্ক্রিনের ল্যাপটপ ক্রয় করবেন।

সিপিইউ বা প্রসেসর

প্রসসরকে কম্পিউটারের ব্রেইন বলা হয়। তাই আপনি আপনার ল্যাপটপটি কেনার সময় কোন প্রসেসরটি নিবেন এদিকে লক্ষ রাখা দরকার। আপনার ল্যাপটপের পারফরম্যান্স এটার উপরই নির্ভর করবে।

বর্তমান বাজারে দুই ধরণের প্রসেসর পাওয়া যায়। একটি ইন্টেল এবং অপরটি এএমডি। সাধারণত এএমডি ইউরোপ মার্কেট দখল করলেও এশিয়ার মার্কেট এখনো ইন্টেলের দখলেই রয়েছে।

এএমডি প্রসেসরগুলো সাধারণত ইন্টেল প্রসেসর থেকে একটু বেশি গরম হয়ে থাকে বলে শোনা যায়। তবে আপনি চাইলে এএমডি বা ইন্টেলের মধ্যে যেকোনো একটি প্রসেসর নির্বাচন করতে পারেন। তবে যদি আপনি ইন্টেলের প্রসেসর নেন তাহলে কিছুটা সুবিধা বেশি পেতে পারেন।

বাজারে এখন ইন্টেলের কোর আই সিরিজের প্রসেসরগুলো শীর্ষের অবস্থানে করছে। বর্তমানে বাজারে কোর আই ৯ ১০ম জেনারেশনের ল্যাপটপ পাওয়া যায়। আপনার বাজেট যদি উচ্চতর হয় তাহলে কোর আই ৯ বা কোর আই ৭ নিতে পারেন। তবে কোর আই ৫ টাও অনেক ভালো হবে।

সাধারণত কোর আই ৯ বা কোর আই ৭ প্রেসেসর সম্বলিত ল্যাপটপগুলো উচ্চ ক্ষমতা সম্পন্ন হয়। কিন্তু বর্তমান বাজারে কোর আই ৯ এর দাম অনেক। এর দাম অনেকটা আকাশ ছোঁয়া। আপনি এই ধরনের ল্যাপটপ দিয়ে আপনার সকল প্রয়োজনীয় কাজ করতে পারবেন।

বাজেট যদি কম হয় তাহলে কোর আই ৩ প্রসেসরের ল্যাপটপও নিতে পারেন। তবে কখনেই কোর আই ৩ প্রসেসরের নিচে কোনো প্রসেসর নেওয়ার চেষ্টা করবেন না।

জেনারেশন বা প্রজন্ম

জেনারেশন এর বাংলা হলো প্রজন্ম। জেনারেশন দ্বারা সাধরণত ল্যাপটপটি কোন প্রজন্মের তা বুঝানো হয়।

ল্যাপটপ কেনার সময় ল্যাপটপটি কোন জেনারেশনের সেদিকে অবশ্যই লক্ষ্য রাখা উচিত। কেননা জেনারেশনের উপর অনেক কিছুই নির্ভর করে। সবসময় চেষ্টা করবেন সর্ব শেষ জেনারেশনের ল্যাপটপটি ক্রয় করতে।

বাজারে ৪র্থ জেনারেশন থেকে শুরু করে ১০ম জেনারেশনের ল্যাপটপ পাওয়া যায়। ল্যাপটপ কেনার ক্ষেত্রে ৬ম জেনারেশনের নিচের কোনো ল্যাপটপ নেয়া যাবে না। সবচেয়ে ভালো হবে ৮ম বা তার ‍উপরের জেনারেশনের ল্যাপটপটি নিলে।

র‌্যাম

ল্যাপটপ ক্রয় করার সময় আপনাকে অবশ্যই র‌্যামের দিকেও লক্ষ্য রাখতে হবে। যদি আপনি আপনার ল্যাপটপে স্মুথ পারফরম্যান্স পেতে চান তাহলে আপনাকে অবশ্যই ৪ জিবি অথবা তার চেয়ে বেশি র‌্যামের ল্যাপটপটি কিনতে হবে।

আর যদি আপনি কখনও আপনার ল্যাপটপে গেমিং বা ভিডিও এডিটং এর মতো কাজগুলো করার চিন্তা করেন তাহলে আপনার ৮ জিবি বা ১৬ জিবি র‌্যামের প্রয়োজন পরবে। র‌্যামের ক্ষেত্রে ডিডিআর (Double Data Rate) এবং বাস স্পিড এর দিকেও খেয়াল রাখতে হবে।

হার্ডড্রাইভ বা এসএসডি

ল্যাপটপের হার্ডড্রাইভ (HDD) বেশি দেখে কেনা উচিত যেন পরবর্তী সময়ে প্রয়োজনীয় ফাইল সংরক্ষণের জন্য স্পেসের অভাবে ভুগতে যেন না হয়। চেষ্টা করবেন ২ টেরাবাইটের হার্ডড্রাইভ (HDD) নিতে। যদি তা নিতে না পারেন তাহলে কমপক্ষে ১ টেরাবাইটের হার্ডড্রাইভ (HDD) নিবেন।

তবে প্রচলিত হার্ডডিস্ক সময়ের সাথে স্লো হয়ে যায়। আপনি যদি বাজেট একটু বৃদ্ধি করতে পারেন, তাহলে হার্ডডিস্কের বদলে এসএসডি স্টোরেজ নিতে পারেন। তবে বর্তমান বাজারে একই ল্যাপটপে এসএসডি ও হার্ডডিস্ক দুটোই থাকে। সি-ড্রাইভ হিসেবে এসএসডিকে ব্যবহার করা হয়।

২৫০জিবি এসএসডি স্টোরেজের দাম প্রায় ৫ থেকে ৮ হাজার টাকার মতো (তবে এর থেকে কমেও পাওয়া যায় যার পার, যেখানে ১ টিবি হার্ডডিস্ক পড়বে সাড়ে ৩ থেকে সাড়ে ৩ হাজার টাকার মতো।

বাজারে ৫২০০ আরপিএম এবং ৭২০০ আরপিএম (Revolution per minute) স্পিডের হার্ডডিস্ক পাওয়া যায়। ল্যাপটপের ভালো স্পীডের জন্য ৭২০০ আরপিএম অপরিহার্য। তবে যারা নরমাল কাজের জন্য ল্যাপটপ নিতে চান তাদের ৫২০০ আরপিএমের হার্ডডিস্ক হলেও চলবে।

ব্যাটারি

আপনি যদি একটু বড় সাইজের কোন ল্যাপটপ শুধুমাত্র বাড়িতে ব্যবহার করার জন্য কিনতে চান তাহলে আপনাকে ব্যাটারি নিয়ে এতো ভাবতে হবে না। কারণ এমনিতেই বড় সাইজের ল্যাপটপগুলোতে ব্যাটারিও বড় থাকে।

কিন্তু আপনি যদি বাড়ির বাইরে ব্যবহারের জন্য অর্থাৎ বহনযোগ্য কোন ল্যাপটপ কিনতে চান তাহলে চেষ্টা করবেন এমন ল্যাপটপ কিনতে যেটাই ৭ থেকে ৮ ঘন্টার মতো ব্যাকআপ পাওয়া যাবে। ল্যাপটপ কেনার সময় ল্যাপটপ-এর ব্যাটারিতে থাকা রেটিং দেখতে কোন মতেই ভুলবেন না।

চেষ্টা করবেন ৪৪Wh থেকে ৫০Wh এর মধ্যে থাকা ব্যাটারি সম্বলিত ল্যাপটপগুলো নিতে। তাহলেই আপনি বেস্ট পারফরমেন্স পাবেন। মনে রাখবেন যে ল্যাপটপের ব্যাটারি যত বড় হবে সেটা আপনার জন্য ততো ভালো হবে।

গ্রাফিক্স

ল্যাপটপে সাধারণত একটি বিল্ট-ইন গ্রাফিক্স কার্ড সংযুক্ত করাই থাকে। তবে আপনি যদি কখনো গ্রাফিক্সের কাজ করতে চান বা ভিডিও এডিটিং এর কাজ করতে চান কিংবা হাই-এন্ড গেমস খেলতে চান তবে আলাদা গ্রাফিক্স চিপের প্রয়োজন হবে।

বলে রাখা ভালো ল্যাপটপের কিছু পার্টস পরিবর্তন করা গেলেও গ্রাফিক্স কার্ড কখনোই পরিবর্তন করা যাবে না। তাই ডেডিকেটেড গ্রাফিক্স কার্ড/এক্সটর্নাল গ্রাফিক্স কার্ড প্রয়োজন হলে তা কেনার সময়ই নিয়ে নিতে হবে। কারণ ল্যাপটপ ম্যানুফেকচারিং এর সময় গ্রাফিক্স কার্ড সহ/ছাড়া ভিন্ন ভিন্ন ভাবেই তৈরি হয়।

আপনি ডেস্কটপের মতো ল্যাপটপেও এনভিডিয়া এবং এএমডি সিরিজের গ্রাফিক্স কার্ড নিতে পারে। এনভিডিয়া গ্রাফিক্স কার্ড চাইলে জিটিএক্স বা আরটিএক্স সিরিজের কার্ডগুলো নিতে পারেন।

জিটিএক্স সিরিজের মধ্যে জিটিএক্স ১০৫০ থেকে শুরু করে জিটিএক্স ১৬৬০ পর্যন্ত রয়েছে এবং আরটিএক্স সিরিজের মধ্যে আরটিএক্স ২০৫০ থেকে শুরু করে আরটিএক্স ২০৮০ পর্যন্ত রয়েছে। জিটিএক্সের তুলনায় আরটিএক্স সিরিজের ল্যাপটপগুলোর দাম অনেকটাই বেশি।

কিবোর্ড

ল্যাপটপ কেনার সময় কিবোর্ড ভালোভাবে কাজ করছে কিনা তা দেখে নিবেন। অনেক সময় ল্যাপটপে টাইপিং করতে গিয়ে সমস্যায় পড়তে হয়, যদি না কিবোর্ডর কী-গুলোর মাঝে পর্যাপ্ত ফাঁকা জায়গা না থাকে।

আপনাকে এমন ল্যাপটপ সিলেক্ট করতে হবে যেটাতে কম্ফোর্টেবল কিবোর্ড রয়েছে যাতে আপনি সহজে টাইপিং করতে পারেন। আর ল্যাপটপের কিবোর্ডে ব্যাকলিট আছে কিনা সেদিকেও খেয়াল রাখবেন। ব্যাকলিট থাকলে আপনার অন্ধকারে টাইপিং করতে অনেক সুবিধা হবে।

পোর্ট

ল্যাপটপ কেনার সময় ল্যাপটপটিতে কি কি পোর্ট রয়েছে সেদিন ভালো করে খেয়াল রাখতে হবে। লক্ষ্য রখবেন ল্যাপটপে যেন একের অধিক ইউএসবি ৩ পোর্ট থাকে। এতে বাড়তি কিছু সুবিধা পাওয়া যাবে। আবার বর্তমামানে ল্যাপটপে সি পোর্ট নামে একটি পোর্ট আছে, এটাও লক্ষ রাখবেন।

ইউএসবি ৩ ইউএসবি ২ এর তুলনায় ১০ গুণ বেশি তাড়াতাড়ি ডেটা ট্রান্সফার করতে সক্ষম। ফলে আপনার সময়ও অনেক কম লাগবে। আর ল্যাপটপে ইউএসবি ৩.১ পোর্ট থাকলে তো আরো ভালো। ল্যাপটপ-এ অন্যান্য প্রয়োজনীয় পোর্ট আছে কিনা তাও ভালোভাবে চেক করে নিবেন।

ওয়্যারলেস কানেকশন

ল্যাপটপ কেনার সময় দেখবেন ল্যাপটপটি কি ধরনের ওয়্যারলেস কানেকশন সাপোর্ট করে। ল্যাপটপে ওয়াই ফাই অ্যাডাপ্টর আছে কিনা চেক করে নিবেন। ব্লুটুথের ক্ষেত্রে ব্লুটুথ ৩.o এখন পুরনো হয়ে গিয়েছে। তাই ব্লুটুথ ৪.o আছে কিনা তাও দেখে নিতে হবে।

মতামত

বাজারে বর্তমানে ১৭ হাজার থেকে শুরু করে ৬ লাখ টাকারও ল্যাপটপ পাওয়া যায়। আপনার কেমন ল্যাপটপ চাই তা আপনার উপর নির্ভর করবে। ল্যাপটপ কেনার সময় অবশ্যই উপরের উল্লেখিত বিষয়গুলো মাথায় রাখবেন।

তাহলেই আপনি আপনার জন্য সঠিক ল্যাপটপটি কিনতে পারবেন। আপনার বাজেটে যে ল্যাপটপে সবচেয়ে ভালো ফিচার রয়েছে সেটি নেওয়ার চেষ্টা করবেন। এটাই হবে আপনার জন্য বেস্ট।

মতামত

Copyright © 2020 CITNBD | All Rights Reserved